1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি পরিদর্শন রাজউক প্লান আর অনুমোদনহীন ভবনে ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে নাসিক ৩ নং ওয়ার্ড সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, চাঁদাবাজ, দখলদারের বিরুদ্ধে ডেমরা থানা শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল। একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি ব্যাগিং পদ্ধতিতে আদা চাষে স্বপ্ন বুনছে রানীশংকৈল উপজেলার আদা চাষিরা পীরগাছায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময়  মুন্সীগঞ্জে আজ থেকে যৌথ অভিযান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে শুরু সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের কৃতি সন্তান ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হলেন আওলাদ হোসেন পনির মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জমি দখল করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ শেখ হাসিনার নামে যত মামলা

ডা. আকাশের আত্মহত্যার ৪ বছর পর স্ত্রীর ‘বন্ধুর’ আত্মসমর্পণ

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ৯৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:-
চট্টগ্রামের চিকিৎসক মোস্তফা মোরশেদ আকাশের আত্মহত্যার ঘটনায় করা মামলায় তার স্ত্রী ডা. তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর কথিত বন্ধু ডা. মাহবুব আলমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ (দ্বিতীয় আদালত) মুহাম্মদ ছালমত উল্লাহ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক তা নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী ওয়াহিদুল ইসলাম চৌধুরী।

আদালত সূত্রে জানা যায়, প্রায় চার বছর পলাতক থাকার পর সোমবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে ডা. তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর কথিত বন্ধু ডা. মাহবুব আলম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি নগরের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসায় নিজের শরীরে নিজেই ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করেন চিকিৎসক আকাশ। আত্মহত্যার আগে নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি স্ত্রীর বিরুদ্ধে ‘বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক’ ও ‘প্রতারণার’ অভিযোগ করে যান। এর প্রমাণ হিসেবে মিতুর সঙ্গে তার বন্ধুদের বেশ কিছু ছবিও তিনি আপলোড করেন।

এ ঘটনায় সে সময় চট্টগ্রামে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি রাতেই নন্দনকানন এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসা থেকে মিতুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ডা. আকাশের মা জোবেদা খানম বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে ছয় জনকে আসামি করে চান্দগাঁও থানায় মামলা করেন। এ মামলায় মিতুকে গ্রেফতার দেখানো হয়। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১০ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন- তানজিলা হক চৌধুরী মিতু, তার (মিতুর) মা শামীমা শেলী, বাবা আনিসুল হক চৌধুরী, ছোট বোন সানজিলা হক চৌধুরী আলিশা এবং মিতুর কথিত বন্ধু ডা. মাহবুবুল আলম।

বাদীপক্ষের আইনজীবী ওয়াহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দীর্ঘ চার বছর পলাতক থাকার পর আসামি মাহবুব সোমবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।

ডা. আকাশ চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বেদনবিদ (অ্যানেস্থেসিয়া) বিভাগের চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চন্দনাইশ উপজেলার বাংলাবাজার বরকল এলাকার মৃত আবদুস সবুরের ছেলে। থাকতেন নগরের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park