1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি পরিদর্শন রাজউক প্লান আর অনুমোদনহীন ভবনে ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে নাসিক ৩ নং ওয়ার্ড সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, চাঁদাবাজ, দখলদারের বিরুদ্ধে ডেমরা থানা শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল। একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি ব্যাগিং পদ্ধতিতে আদা চাষে স্বপ্ন বুনছে রানীশংকৈল উপজেলার আদা চাষিরা পীরগাছায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময়  মুন্সীগঞ্জে আজ থেকে যৌথ অভিযান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে শুরু সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের কৃতি সন্তান ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হলেন আওলাদ হোসেন পনির মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জমি দখল করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ শেখ হাসিনার নামে যত মামলা

বাম্পার ফলনেও হতাশ দিনাজপুর জেলার ভুট্টাচাষীরা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২ মে, ২০২৩
  • ৮৩ বার পঠিত

উম্মে কুলসুম মৌ,দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ-

দিনাজপুর জেলার প্রধান অর্থকরী ফসলের তালিকায় ভুট্টা অন্যতম প্রধান।বর্তমানে পোলট্রি খাত,হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশুর এবং মানুষের খাদ্য তালিকায় ভুট্টার ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় এর চাহিদা ব্যাপকভাবে বাড়ছে।রবি মৌসুমে অক্টোবর মাসের প্রথম থেকে নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে ভুট্টার চাষাবাদ শুরু করে কৃষকেরা।গত বছর ভুট্টার দাম বাজারে বেশি থাকার কারণে ভুট্টাচাষীরা ব্যাপক লাভবান হয়েছে।তাই এ বছর অনেকে উৎসাহিত হয়ে আরও ব্যাপক হারে ভুট্টা আবাদ করেছে।আগে যেসব জায়গায় গম আবাদ হতো এখন সেসব জায়গা ছেয়ে গেছে ভুট্টার আবাদে।দিনাজপুর জেলার প্রায় সব উপজেলার অধিকাংশ মানুষ ভুট্টা আবাদ করেছে লাভবান হওয়ার আশায়।জমি চাষাবাদের জন্য দিতে হয়েছে তিনবার সেচ।জমিতে ব্যবহার করতে হয়েছে জৈব সার,ইউরিয়া,ফসফেট ও পটাশ।ভুট্রা ঘরে তুলে অনেকটা লাভবান হবে এই আশায় কঠোর পরিশ্রমও করেছে হাসিমুখে তারা।তাদের অক্লান্ত শ্রমে ফলনও হয়েছে বাম্পার।মোচা চকচকে হওয়ার পর খড়ের রং ধারণের পর ভুট্টা ছেঁড়া হয়েছে গাছ থেকে।এরপর ৪-৫ দিন রোদে শুকিয়ে মাড়াই মেশিন দ্বারা দানা ছাড়ানোর পর বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয় কৃষকেরা।

কিন্তু এ বছর ভুট্টার আশানুরূপ দাম পাচ্ছে না চাষীরা।মাত্র এক মাসের ব্যবধানে ভুট্টার দাম প্রতি কেজি দরে কমে দাঁড়ায় ২৩-২৪ টাকা।এতে চাষীরা নিরাশায় ভোগে।বেশি দামে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে চাষাবাদ করতে হয়েছে তাদের।এখন সঠিক মূল্যে বিক্রি করতে না পারলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বলে এতে তারা আতংকিত।ইতিমধ্যে অনেকেই আগাম আবাদে ভুট্টার বিক্রি সেরেছে আবার অনেকের এখনও মাঠ থেকে ভুট্টা সংগ্রহের কাজ চলছে।এরই মধ্যে তীব্র দাবদাহ ও শিলাবৃষ্টিও প্রভাব ফেলেছে যথেষ্ট।আবহাওয়ার কারণে ভুট্টার রং ও মান খারাপ হওয়ার আশংকাও রয়েছে।এসব কারণে এতদিনের শ্রম ও খরচার পর অবশেষে পর্যাপ্ত দাম না পাওয়ায় অনেকটা দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park