1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সিদ্ধিরগঞ্জে মিথ্যা নিউজ আর মামলা দিয়ে সত্য ঘটনা ধামাচাপা দিতে মড়িয়া অপরাধী চক্রের মূল হোতা জাভেদ চৌধুরী একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি ব্যাগিং পদ্ধতিতে আদা চাষে স্বপ্ন বুনছে রানীশংকৈল উপজেলার আদা চাষিরা পীরগাছায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময়  মুন্সীগঞ্জে আজ থেকে যৌথ অভিযান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে শুরু সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের কৃতি সন্তান ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হলেন আওলাদ হোসেন পনির মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জমি দখল করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ শেখ হাসিনার নামে যত মামলা ফতুল্লার কায়েমপুরে বিএনপি নেতা পরিচয়ে এসকে শাহীনের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা। বিসিবির নতুন সভাপতি মুন্সিগঞ্জের ফারুক আহমেদ

হৃদয়বিদারক ঘটনা ষাঁড়ের গুঁতোয় শিশুর প্রাণহানী

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩
  • ১৬৪ বার পঠিত

সুজন চক্রবর্তী, আসাম ( ভারত) প্রতিনিধিঃ-

হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটল আসামরাজ‍্যের করিমগঞ্জজেলার রামকৃষ্ণনগরে। ষাঁড়ের গুঁতোয় একশিশুর প্রাণহানীর চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। জানা যায়, ঘটনাটি রামকৃষ্ণনগরের ঈশানছড়া এলাকার। প্রকাশ, ওই এলাকার হিতেশ দে নামের একব‍্যক্তি তার স্ত্রী ও ২ মাস বয়সী পুত্রসন্তানকে নিয়ে টিকা দিতে ঈশানছড়া সাব সেন্টারে যাওয়ার পথে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। পরিবার সূত্রে জানা যায়, বুধবার ( ৭ই জুন) সকালে সাব সেন্টার যাওয়ার সময় একটি ষাঁড় পেছন থেকে এসে হিতেশ দে-র পায়ে গুঁতো মারে। এতে হিতেশ দে কোলে থাকা শিশুটি নিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ষাঁড়টি বারবার গুঁতো মারলে শিশুটি গুরুতর আহত হয়। হিতেশ দে চিৎকার করলে স্থানীয় এলাকাবাসী ছুটে আসেন। তারা ষাঁড়ের কবল থেকে রক্ষা করে গুরুতর আহত হিতেশ দে ও তাঁর শিশুকে চিকিৎসার জন‍্য হাইলাকান্দি সিভিল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ২ আহতের অবস্থা সংকটজনক দেখে শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছার পর চিকিৎসকরা হিতেশ দে-র সন্তানকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এবং আহত হিতেশ দে-কে চিকিৎসার জন‍্য ভর্তি করেন। এনিয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park