ডেস্ক রিপোর্টঃ-
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের যাত্রা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি)। এ দিন বিকাল ৩টায় প্রথম অধিবেশনের প্রথম বৈঠক শুরুর মধ্য দিয়ে নতুন সংসদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হচ্ছে। অধিবেশনের প্রথম দিন সংসদের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন করা হবে। সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুকে একই পদে মনোনীত করেছে। একক প্রার্থী হিসেবে তারা দুই জনই আবারও নির্বাচিত হবেন। এদিকে নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশন হিসেবে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংসদের প্রথম বৈঠকে ভাষণ দেবেন। পরে ওই ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর পুরো অধিবেশনজুড়ে আলোচনা হবে।
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের যাবতীয় প্রস্ততি সম্পন্ন করেছে সংসদ সচিবালয়। ইতোমধ্যে নতুন সংসদের সদস্যদের আসন বিন্যাস করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো নির্বাচিত এমপিদের সংসদের কার্যক্রম বিষয়ে দুই দিনব্যাপী ওরিয়েন্টশন দেওয়া হয়েছে।
সংসদের অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ এলাকায় যান চলাচল সীমিত করা হয়েছে। প্রথম অধিবেশন সংসদ থেকে সরাসরি দেখার জন্য বিদেশি কূটনীতিকসহ বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
প্রথম দিনের কার্যসূচিতে ৫টি কাজের কথা বলা আছে। এগুলো হলো- স্পিকার নির্বাচন, ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মনোনয়ন, শোকপ্রস্তাব ও রাষ্ট্রপতির ভাষণ। রাষ্ট্রপতির ভাষণের পরই প্রথম দিনের বৈঠক মুলতবি করা হবে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিনের এটাই হবে সংসদে প্রথম ভাষণ। মন্ত্রিসভার গত বৈঠকে রাষ্ট্রপতির ভাষণের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মূলত মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত ভাষণই রাষ্ট্রপতি সংসদে পাঠ করেন। প্রথম দিনের বৈঠক মুলতবির পর পরবর্তী দিনের বৈঠকে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব আনা হবে। এরপর থেকে ওই প্রস্তাবের ওপর সংসদ সদস্যরা আলোচনা করবেন।
সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদ নেতা ও দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী দ্বাদশ সংসদের সংসদ উপনেতার দায়িত্ব পালন করবেন। এদিকে সংসদে সরকারের বিরোধীতাকারী সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য নিয়ে গঠিত দলের নেতা হিসেবে গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জিএম কাদের)কে বিরোধী দলের নেতা ও দলের কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে বিরোধী দলীয় উপনেতার স্বীকৃতি দিয়েছেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন একাদশ সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীকে দ্বাদশের চিফ হুইপ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এছাড়া ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), মো. নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ- ২), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩) এবং মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (নড়াইল-২)কে হুইপ নিয়োগ দিয়েছেন। সংসদে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ নিয়োগের আইনত কোনও বিধান না থাকলেও অতীতের রেওয়াজ অনুযায়ী সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি তার মহাসচিব মজিবুল হককে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ ও দলের সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদকে বিরোধী দলীয় হুইপ মনোনীত করেছে।
সংসদ অধিবেশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা কে বলেন, অধিবেশনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংসদের আসন বন্টন হয়েছে। আমরা নতুন এমপিদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। দ্বাদশ সংসদ প্রাণবন্ত হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার স্বীকৃতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্পিকার বলেন, কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী সরকারের বিরোধীতাকারী সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য নিয়ে গঠিত দলের নেতা হিসেবেই গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে বিরোধী দলের নেতা স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিধি অনুযায়ীই এটা করা হয়েছে। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য কোনও দলের না হওয়ায় তারা সংখ্যায় বেশি হলেও তাদের মধ্য থেকে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে কাউকে স্বীকৃতি দেওয়ার সুযোগ নেই বলেও জানান স্পিকার।
যেভাবে হবে স্পিকার নিয়োগ
সংবিধানের ৭৪ অনুচ্ছেদে স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নিয়োগের কথা রয়েছে। এতে- সাধারণ নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকে সংসদ সদস্যদের মধ্য হতে সংসদ একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া এ দুই পদের যে কোনটি শূন্য হলে সাত দিনের মধ্যে কিংবা ওই সময়ে সংসদ বৈঠকরত না থাকলে পরবর্তী প্রথম বৈঠকে নির্বাচিত করতে হবে।
এদিকে সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ৮ বিধিতে স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচনের পদ্ধতি উল্লেখ করা আছে। এতে বলা হয়েছে, নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত প্রথম বৈঠক শুরুর অন্তত এক ঘণ্টা আগে স্পিকার হিসেবে কোনও একজন এমপির নাম প্রস্তাব করে সচিব বরাবর লিখিতভাবে জানাবেন সংসদের যেকোনও সদস্য। ওই প্রস্তাবের সঙ্গে তৃতীয় কোনও সংসদ সদস্যের সমর্থন থাকতে হবে। স্পিকার হিসেবে নাম প্রস্তাবকারীর স্পিকার হতে সম্মত বলে লিখিত থাকতে হবে। কোনও সদস্য স্পিকার হিসেবে তার নিজের নাম প্রস্তাব করতে পারবেন না। অথবা অন্য কেউ তার নাম প্রস্তাব করলে তা সমর্থন করতে পারবেন না। একাধিক ব্যক্তির নামও কোন একক সদস্য করতে পারবেন না। কোনও ব্যক্তি তার নিজের নির্বাচনকালে সভাপতিত্ব করতে পারবেন না। সংসদের দিনের কার্যসূচিতে যে সদস্যের নাম প্রস্তাব রয়েছে স্পিকারের চেয়ার থেকে তাকে আহ্বান করলে তিনি প্রস্তাবটি উত্থাপন বা প্রত্যাহার করতে পারবেন। এবং কেবল এই বিষয়ের মধ্যেই তিনি তার বক্তব্য সীমাবদ্ধ রাখবেন।
যথাযথভাবে উত্থাপিত ও সমর্থিত প্রস্তাবগুলো উত্থাপিত হওয়ার পর ক্রমানুসারে ভোটে দেওয়া হবে এবং প্রয়োজনবোধে বিভক্তি-ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ হবে। কোনও প্রস্তাব গ্রহণ হয়ে গেলে সভাপতি বাকি প্রস্তাবগুলো (যদি থাকে) ভোটে না দিয়ে ঘোষণা করবেন যে, গ্রহণ করা প্রস্তাবে উল্লিখিত সদস্য স্পিকার নির্বাচিত হয়েছেন। পরে নির্বাচিত স্পিকার শপথ গ্রহণ করবেন।
একাদশ সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে আওয়ামী লীগ আবারও নির্বাচিত করবেন বলে ঘোষণা দেওয়ায় মঙ্গলবার সংসদের বৈঠকের শুরুতে (স্পিকার নির্বাচনের সময়) তিনি সভাপতিত্ব করতে পারবেন না। ফলে প্রথমে সংসদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। তার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত শিরীন শারমিন চৌধুরী স্পিকার নির্বাচিত হলে সংসদের বৈঠক ২০ মিনিটের জন্য বিরতি দেওয়া হবে। এ সময় নতুন স্পিকারকে শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শপথ শেষে নতুন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে মুলতবি বৈঠক শুরু হবে। এ সময় শুরুতেই ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত করা হবে। স্পিকারের মতো ডেপুটি স্পিকারও একই পদ্ধতিতে নির্বাচিত করা হবে।
এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে। আইন অনুযায়ী ওই সংসদের মেয়াদ ২৯ জানুয়ারি শেষ হয়েছে। একাদশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরদিনই দ্বাদশ সংসদের মেয়াদ শুরু হলো।
আসন বন্টন
সরকারি দলের প্রথম সারিতে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশের আসনটি সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এবং তার পরের আসনটি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে। এ ছাড়া প্রথম সারিতে আসন পেয়েছেন তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, কৃষিমন্ত্রী উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সংসদ নেতার পেছনের সারির প্রথম আসনে সরকারি দলের চিফ হুইপ নুর-ই- আলম চৌধুরী বসবেন।
সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার আসন জিএম কাদের এবং বিরোধীদলীয় উপনেতার আসন আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিরোধী দলের প্রথম সারিতে বিরোধীদলীয় উপনেতার পাশের আসনটি জাপার রুহুল আমিন হাওলাদার এবং তার পরের তিনটি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র এমপি আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেননকে। বিরোধী দলীয় নেতার পেছনের সারির প্রথম আসনে বিরোধী দলের চিফ হুইপ মজিবুল হক চুন্নু বসবেন। এছাড়া বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যদের আশপাশে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের আসন দেওয়া হয়েছে।
আসন বন্টনের বিষয়ে জানতে চাইলে হুইপ ইকবালুর রহিম দৈনিক প্রতিদিনের বার্তাকে বলেন, আসন বন্টন মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। বরাবরের মতো সিনিয়দের সামনের দিকের আসন দেওয়া হয়েছে। দায়িত্ব পালনের স্বার্থে আমাদের হুইপদের আসন আগের মতোই আছে। তবে, আসন বন্টন একেবারেই চূড়ান্ত সেটা বলা যাবে না। দু-একটি এদিক সেদিক হতে পারে।
ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা
সংসদ অধিবেশন চলাকালে জাতীয় সংসদ ভবন ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রবিবার ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এক আদেশে এসব নিষেধাজ্ঞার কথা জানান। আদেশে সোমবার রাত ১২টা থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় সব ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া যেকোনও প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষেধ করা হয়েছে।
যেসব এলাকায় এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে—ময়মনসিংহ রোডের মহাখালী ক্রসিং থেকে পুরাতন বিমানবন্দর হয়ে বাংলামোটর ক্রসিং পর্যন্ত, বাংলামোটর লিংক রোডের পশ্চিম প্রান্ত থেকে হোটেল সোনারগাঁও রোডের সার্ক ফোয়ারা পর্যন্ত এবং পান্থপথের পূর্ব প্রান্ত থেকে গ্রিন রোডের সংযোগস্থল হয়ে ফার্মগেট পর্যন্ত। মিরপুর রোডের শ্যামলী মোড় থেকে ধানমন্ডি-১৬ (পুরাতন-২৭) নম্বর সড়কের সংযোগস্থল ও রোকেয়া সরণির সংযোগস্থল থেকে পুরাতন নবম ডিভিশন (উড়োজাহাজ) ক্রসিং হয়ে বিজয় সরণির পর্যটন ক্রসিং, ইন্দিরা রোডের পূর্ব প্রান্ত থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিম প্রান্ত, জাতীয় সংসদ ভবনের সংরক্ষিত এলাকা এবং এই সীমানার মধ্যে অবস্থিত সমুদয় রাস্তা ও গলিপথ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
জাপা আসলেই বিরোধী দল, প্রমাণের সুযোগ এসেছে
সোমবার গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, মানুষের মধ্যে সমালোচনা ছিল গৃহপালিত বা এই ধরনের শব্দ। এই শব্দগুলো যাতে আর ব্যবহার না হয় সে লক্ষ্যে সংসদ ও সংসদের বাইরে আমরা আগামীতে ভূমিকা রাখবো। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে কাজ করবো। জাপা আসলেই বিরোধী দল, সেটা প্রমাণ করার সুযোগ এসেছে এবার।
তিনি বলেন, জি এম কাদের ও আনিসুল ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা রাখতে পারবে।
সংসদে দলীয়ভাবে জাতীয় পার্টি একমাত্র বিরোধী দল উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, সংসদে আমরা যে বিরোধী দল সেটা স্পিকারের দৃষ্টিতে এসেছে। সংসদের কার্যক্রমে এটা উল্লেখ থাকবে। আমরা স্পিকারকে ধন্যবাদ জানাই এই সিদ্ধান্তের জন্য। সংখ্যাটা বড় নয়, সংসদে কারা বিরোধী সেটা আসল বিষয়
Leave a Reply