বিশেষ প্রতিনিধিঃ-

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি মৌচাক
ক্যানেলপাড় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী মাসুদ জানান, সাবেক ক্ষমাতাসীন দলের পাওয়ার দেখিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ আমাকে হয়রানী করে আসছে কথিত জাবেদ চৌধুরী।
তার সাথে ব্যবসায়ীক লেনদেন থাকায় আমাকে নানান ধরণের হুমকি ধমকি ভয়ভীতি দেখিয়ে এ যাবৎকাল ব্যবসার সকল টাকা জাভেদ চৌধুরী নিজেই আত্মসাৎ করেছে। একপর্যায়ে চলতি মাসের ২ তারিখ বিজ্ঞ আদালতে জাভেদ চৌধুরী একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১৬৬/২৪। 
মিথ্যা মামলা আর সন্ত্রাসীদের হাত করে হাজারো অপরাধের জন্মদাতা জাভেদ চৌধুরীর সকল অপকর্মের প্রধান হাতিয়ার হয়ে কাজ করেছেন চিন্হিত সন্ত্রাসী খুনি রাজু।
অন্যদিকে সাবেক সরকারের সিদ্দীরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন হাজী ও তার পালিত সন্ত্রাস এজেন্ট রাসেলদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন জাভেদ চৌধুরী।
তার পুত্র ফাহিম চৌধুরী ও আরফান চৌধুরী মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার সাথে উৎপ্রোতভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
এমনকি জাভেদ চৌধুরী আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাফিয়া চক্রের সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে, যারা এ যাবৎকালে দেশের নানান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরী করেছে।
মাফিয়া গ্রুপের ভয়ভীতি ও প্রভাব খাটিয়ে মানুষের সহায় সম্পত্তি আত্মসাৎ করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ। বহু রুপের অভিনেতা জাভেদ চৌধুরী একসময় নুন আনতে পান্তা ফুরায় দিনাতিপাত করেছেন বর্তমানে অদৃশ্য শক্তির বদৌলতে হ্যারিয়ার গাড়ি আর আলিশান বাড়িতে বসবাস করছেন, অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তিনি সবসময় ধরাছোয়ার বাহিরে থাকেন। জাবেদ চৌধুরীর সিন্ডিকেটে রয়েছে ভুঁইফোড় কিছু গণমাধ্যম আরও রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনির লোকজন। যখন যেভাবে জাবেদগংদের প্রয়োজন হয় সেভাবেই মামলা আর মিথ্যা প্রতিবেদন তৈরী করা লেবাসধারী এসব অপরাধীদের কাজ।
সরেজমিনে গত ১৮ তারিখ দুপুরে ছাত্র-জনতা উপস্থিত হয় তার মৌচাক অবৈধ স্কেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ এবং মামলা করেন জাভেদ চৌধুরী। যাচাই-বাছাই ছাড়া মামলা গ্রহণ ও মিথ্যা প্রতিবেদনে ব্যপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
ছাত্র-জনতার সরকার ড: ইউনুসের উপদেষ্টা সরকারকে ব্যপক প্রশ্নবিদ্ধ করছে অভিযোগ করছেন সুশিল সমাজের ব্যাক্তিরা।
ভুক্তভোগী মাসুদ জানান, আমার স্থানীয় সম্মান পুঁজি করে ব্যবসার নামে প্রতারণা করে জাভেদ উরফে পাকিস্তানী জাভেদ প্রতারণার শিকার করেন।
প্রতিবাদ করায় বুকে লাথি মেরে ফেলে দিয়েছে।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে গণমাধ্যম কর্মীরা ছাত্র-জনতার উপস্থিতি টের পেয়ে হাজির হয়, একপর্যায়ে সাংবাদিক উজ্জল চৌধুরীর গায়ে এলোপাতাড়ি আক্রমণ করেন, অতপর উজ্জল চৌধুরী প্রো একটিভ হাসপাতালে ভর্তি হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন।