1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সরকারের যেকোনো প্রজেক্টের পেছনে একটা সৎ উদ্দেশ্য থাকে- এসিল্যান্ড ফারজানা সমাবেশ থেকে ফেরার পথে বিএনপির ৩ নেতাকে কুপিয়ে জখম মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি পরিদর্শন রাজউক প্লান আর অনুমোদনহীন ভবনে ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে নাসিক ৩ নং ওয়ার্ড সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, চাঁদাবাজ, দখলদারের বিরুদ্ধে ডেমরা থানা শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল। একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি ব্যাগিং পদ্ধতিতে আদা চাষে স্বপ্ন বুনছে রানীশংকৈল উপজেলার আদা চাষিরা পীরগাছায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময়  মুন্সীগঞ্জে আজ থেকে যৌথ অভিযান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে শুরু সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের কৃতি সন্তান ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হলেন আওলাদ হোসেন পনির

ড্রাইংয়ের দুষিত কেমিক্যালের পানি রাতে যাচ্ছে শীতলক্ষ্যা নদীতে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৭২ বার পঠিত

হারুনুর রশিদ, সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ-

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের সিলেট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত কাঁচপুর প্রিন্টিং এন্ড ফিনিশিং মিলস লিমিটেড এর দূষিত রংয়ের কেমিক্যাল যুক্ত পানি দিয়ে প্রতিদিন গভীর রাতে মটর এর মাধ্যমে সিলেট মহাসড়ক ও মসজিদের গেট তলিয়ে যায় এতে সাধারণ মানুষের চলাচলের অসুবিধা হয়।

আবার ওই পানি ধীরে ধীরে সরাসরি ড্রেইনের মাধ্যমে শীতলক্ষা নদীতে গিয়ে পড়ে মিশে যাচ্ছে, যার ফলে শীতলক্ষ্যা নদী যেমন দূষিত হচ্ছে তেমনি পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।

গার্মেন্টস শ্রমিক ও পথচারীরা জানালেন তারা নিয়মিত গভীর রাতে পানিগুলো এভাবে রাস্তায় ছেড়ে দেন আর এই পানি পায়ে লেগে চুলকানি সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

এ বিষয়ে কাঁচপুর ডাইং এর জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ সেলিমুজ্জামানের সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি জানান, তাদের ফ্যাক্টরি মহাসড়ক থেকে নিচু হওয়ায় মোটর এর মাধ্যমে পানি সরাতে হয় । গভীর রাতে কেন রঙের পানি সরাতে হয়, এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি কোন জবাব দিতে পারেনি।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাফিজুর রহমান বলেন খুব দ্রুতই এর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park