1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সরকারের যেকোনো প্রজেক্টের পেছনে একটা সৎ উদ্দেশ্য থাকে- এসিল্যান্ড ফারজানা সমাবেশ থেকে ফেরার পথে বিএনপির ৩ নেতাকে কুপিয়ে জখম মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি পরিদর্শন রাজউক প্লান আর অনুমোদনহীন ভবনে ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে নাসিক ৩ নং ওয়ার্ড সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, চাঁদাবাজ, দখলদারের বিরুদ্ধে ডেমরা থানা শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল। একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি ব্যাগিং পদ্ধতিতে আদা চাষে স্বপ্ন বুনছে রানীশংকৈল উপজেলার আদা চাষিরা পীরগাছায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময়  মুন্সীগঞ্জে আজ থেকে যৌথ অভিযান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে শুরু সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের কৃতি সন্তান ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হলেন আওলাদ হোসেন পনির

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৮৭ বার পঠিত

রিয়াদ মাহমুদ সিকদার,কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ-

পিরোজপুরে কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রমজান মাসে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা করে মাছ সহ প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। প্রশাসন যখন অভিযান করে তখন দাম কিছুটা নাগালে ভিতরে থাকে। সরকারের বেদে দেওয়া মূল্য ব্যবসায়ীরা মানছে না। ২৯ মার্চ শুক্রবার সকালে কাউখালী হাটের দিনে মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে আবার মাছ না কিনে খালি ব্যাগ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকলেও ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ক্রেতাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করছে। ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ৮০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। রুই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা, মরমা মাঠ ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, শলা চিংড়ি ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা, পোমা মাছ ৩৫০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, কোরাল মাছ ৬৫০ টাকা, তাপসী মাছ ৭০০ টাকা, ডেলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। মাছ ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী ও সাইদুল হোসেন বলেন, আমরা যে দামে মাছ ক্রয় করি তার চেয়ে সামান্য লাভে আমরা মাছ বিক্রি করি। বাজারে চাহিদার চেয়ে মাছের সরবরাহ কম তাই মাছের দাম একটু বেশি। ক্রেতা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বাজারে যদি নিয়মিত মনিটরিং করা হতো তাহলে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভিতরে চলে আসতো। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন আমাদের পক্ষে বর্তমান বাজারে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না আমরা শুধু দেখেই যাব। এক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, বাজারে প্রায় সময়ই মাছে রং দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কালার তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করে ।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। যদি কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছে করে অতিরিক্ত দামে মাছ সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park